
শাহআলম,তাজাখবর২৪.কম,মুন্সীগঞ্জ: মুন্সীগঞ্জের চরাঞ্চলের আধারা ইউনিয়নের আঃলীগ সাধারন সম্পাদক সূরুজ মিয়া মারা মারি না করে হত্যা মামলার আসামি। সুত্রে জানা যায়, মুন্সীগঞ্জ সদর উপজেলার ৫টি চরাঞ্চলে বিএনপির নেতা কর্মির ইন্ধনে চলছে একের পর এক সংঘর্ষ। চলছে গোলাগুলি ককটলে বিস্ফোরন দীর্ঘদিন ধরেই বিএনপির নেতা কর্মিরা আওয়ামী লীগের দুই গ্রুপে ভাগ হয়ে চালাচ্ছে তান্ডব। চরাঞ্চলের অস্ত্র উদ্ধার ,ককটেল বানানো সরঞ্জাম যদি প্রতিহত না করা যায় তাহলে চরাঞ্চলে সংঘর্ষ থামার কোন আশা করা যায়না। এলাকাবাসী জানায়, সংঘর্ষের উস্কানি দাতা কারা আর কারাইবা আর্ধিক ব্যায়ভার বহন করছে অস্ত্র ও ককটেল বানানোর পিছনে।
চরাঞ্চলের তৃণমূল আওয়ামী লীগ জানায় , আওয়ামী লীগকে দূর্বল করতেই বিএনপির নেতা কর্মিরা দুইভাগে বিভক্ত হয়ে সংঘর্ষ চালাচ্ছে। ৫টি চরাঞ্চলের ইউনিয়নগুলোতে যদি ওয়ার্ড বিএনপির সভাপতি থেকে ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি ও সাধারন সম্পাদকদের প্রশ্রয় না দেয় আওয়ামী লীগ নেতারা, তাহলে সংঘর্ষ অনেকটা কমে আসবে। তাছরা এলাকার আওয়ামী লীগের কিছু নেতা বিএনপির সাথে আত্মীয়তার বন্ধনে জড়ানোর কারনে আওয়ামী লীগ নেতারা বিএনপির চিহ্নিত নেতাদের কিছুই বলতে পারছেন না ।
সূত্রে জানায়, আধারা ইউনিয়নের শোলার চর গ্রামে হত্যা মামলা হয়েছে সেখানে আধারা ইউনিয়ন আওয়ামী লীগ সাধারন সম্পাদক সূরুজ মিয়া ব্যাপারি সংঘর্ষ করার সময় উপস্থিত ছিলেন না। তিনি ছিলেন শহরের কাচারি চত্তরে অথচ তিনি হত্যা মামলার আসামি এটা কিসের আলামত। যখোনে সদর উপজেলা যুবদলের সহসভাপতি মামলার প্রধান আসামি সেখানে ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারন সম্পাদককে আসামি করা মানে আওয়ামী লীগকে দূর্বল করা । তাছরা মাঝিকান্দির মানিককে আসামি করে আওয়ামী লীগ দলকে খাটো করা হয়েছে।
এলাকাবাসীর ধারনা, সামনে ১২তম জাতীয় নির্বাচন বিএনপি কোনদিনই নৌকা প্রতিকে ভোট দিবেনা । তারা ভূয়া আন্দোলণ সংগ্রাম করে দেশকে পিছনের দিকে নিয়ে যাওয়ার ছেষ্টা করছে। তবে এব্যাপারে বিএনপি-আওয়ামী লীগ এর একাধিক নেতারা আলাদা আলাদা বক্তব্য দেন তাজাখবর ২৪ডটকমের কাছে। মুন্সীগঞ্জ সদর থানা পুলিশ জানায়, চরাঞ্চল পুলিশের নিয়ন্ত্রণে রয়েছে ,আগের যেকোন সময়ের চেয়ে বর্তমানে আইনশৃঙ্খলা চরাঞ্চলে ভাল আছে।
তাজাখবর২৪.কম: ঢাকা রোববার, ২৩ অক্টোবর ২০২২ ৭ কার্তিক ১৪২৯ ,২৬ রবিউল আউয়াল ১৪৪৪