
আবদুল মোতালেব বাবুল,তাজাখবর২৪.কম,নোয়খালী প্রতিনিধি: স্বচ্ছ, জবাবদিহিতমূলক, দূর্নীতি মুক্ত, জনবান্ধব, আধুনিক পৌরসভা বির্ণিমানে আসছে নোয়াখালী পৌরসভা নির্বাচনে সম্ভাব্য মেয়র প্রার্থী হিসাবে লুৎফুল হায়দার লেনিন প্রচার প্রচারনায় এগিয়ে রয়েছেন। তিনি পৌরবাসীর নিকট আন্তরিক দোয়া ও সমর্থন কামনা করছেন। এ নির্বাচনে এখন পর্যন্ত কোন প্রার্থীর প্রচার প্রচারনা না থাকলেও তিনি পৌরসভার বিভিন্ন আনাছে কানাছে মেয়র প্রার্থী হিসাবে লিপলেট, পোষ্টার ও ব্যানারের মাধ্যমে প্রচার প্রচারনা চালিয়ে যাচ্ছেন এবং সম্মানিত পৌর নাগরীকদের সাথে গণসংযোগ চালিয়ে যাচ্ছেন। করোনাকালীন সময়ে পৌরসভার বিভিন্ন এলাকায় এমনকি বাড়ী বাড়ী গিয়ে হত দরিদ্রদের মাঝে ত্রান সামগ্রী ও স্বাস্থ্য সুরক্ষা সামগ্রী বিতরণ সহ আর্থিক সহায়তা নিজের সামর্থ অনুযায়ী দিয়ে আসছেন। অন্যায়ের বিরুদ্ধে প্রতিবাদী, পরোউপকারী, সুন্দর হৃদয়ের অধীকারি লেনিন ইতিমধ্যে পৌরবাসীর মনজয় করতে সক্ষম হয়েছেন। তার পিতা মোঃ আলী হায়াদার ছিলেন অবসর প্রাপ্ত অধ্যাপক, অর্থনীতি বিভাগ, সরকারী মহিলা কলেজ, মাতা ফিরোজা হায়দার গৃহীনি, বড় বোন কামরুন নাহার শিলা, অর্থনীতিবিদ, এম.এ (অর্থনীতি), চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়, বড় ভাই জসিম উদ্দিন হায়দার বিসিএস (প্রশাসন), পরিচালক, মাননীয় প্রধান মন্ত্রীর কার্যালয়, এম.এ লোক প্রশাসন, অর্থনীতি, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, এম.এ কোরিয়ান অর্থনিতি, কিয়ংহি বিশ্ববিদ্যালয়, সাউথ কোরিয়া, ছোট বোন নূর নাহার মুন্নি, উদ্যোগতা এম.এ (ইতিহাস), ইডেন কলেজ, জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়। লুৎফুল হায়দার লেনিন এম.এ (ইতিহাস), ঢাকা কলেজ, জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়, স্বত্ত¡ধীকারী হায়দার এন্টারপ্রাইজ, হায়দার অটো এবং এগ্রোফিসারিজ। পত্রিক নিবাস নোয়াখালী পৌরসভার লক্ষীনারায়নপুর, মাইজদী কোর্ট মহিলা কলেজ রোডস্ত নিজস্ব বাসভবনে তিনি স্থায়ী ভাবে বসবাস করে আসছেন। পিতার সরকারী চাকুরীর সুবাদে তার ছাত্র জীবন শুরু হয় চট্টগ্রাম সাতকানিয়া কলেজ থেকে। চট্টগ্রাম সাতাকানিয়ায় ১৯৮৮ সালের ১০ম শ্রেনীর ছাত্রঅবস্থায় বাংলাদেশ চাত্রলীগে তিনি যোগদান করেন। পরবর্তীতে ১৯৮৯ সালে স্কুল ছাত্রলীগ এর সভাপতি নির্বাচিত হন। তিনি ১৯৯০ এর সৈরাচার বিরোধী আন্দোলনে রাজনৈতিক প্রতিহিংসার স্বীকার হয়ে ১০এর অধিক রাজনৈতিক মামলায় পড়ে প্রায় তিন মাসের অধিক কারাভোগ করেন। ১৯৯১-৯৩ শেষনে নোয়াখালী সরকারী কলেজের ছাত্রঅবস্থায় এবং ১৯৯১-৯৫ ও ২০০১-২০০৬ ইং পর্যন্ত বিএনপি জামাতে শাষণ আমলে ২০এর অধিক রাজনৈতিক স্বীকার হয়ে বেশ কয়েকবার কারাভোগ করেন এবং ঐ সময়ে সন্ত্রাসীরা তার পরিবার, বাড়ীঘর ও ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের উপর অকথ্য নির্যাতনের স্বীকার হন তিনি। দলের জন্য বারবার ঝুকি নিয়েছেন তিনি। কখনো মুজিব আদর্শ থেকে একবিন্দু ও তাকে টলাতে পারেন নি। তৃনমূলের নেতা কর্মী ও সাধারণ জনগনের অনুরোধে নীজ শহরে জনসেবার মহৎ উদ্দেশ্য নিয়ে দলের সিদ্ধান্ত সাপেক্ষে আসছে নোয়াখালী পৌরসভার মেয়র পদে তিনি একজন প্রার্থী। বঙ্গবন্ধর সুযোগ্য কন্যা, মাননীয় প্রধান মন্ত্রী দেশরতœ শেখ হাছিনার বলিষ্ট নেতৃত্বে দেশ আজ উন্নয়নের মহাসড়কে। নোয়াখালীর গর্ব বাংলাদেশ আওয়ামীলীগের সাধারন সম্পাদক জননেতা ওবায়দুর কাদেরের নির্দেশনায় ও নোয়াখালী-৪ আসনের এমপি, মাটি ও মানুষের নেতা, জননেতা একরামুল চৌধুরী সুযোগ্য নেতৃত্বে নোয়খালীর উন্নয় এখন দৃশ্যমান। আসছে পৌরসভা নির্বাচনে তিনি একজন মেয়র পদ প্রার্থী হিসাবে ওবায়দুল কাদের ও একরামুল করিম চৌধুরীর দিক নির্দেশনায় নোয়াখালী পৌরসভার উন্নয় মূলক কর্মকান্ড জবাব দিহিতা মূলক, দূর্নীতি মুক্ত, জনবান্ধব ও আধুনিক উন্নত পৌরসভার বিনির্মানে তিনি সকলের আন্তরিক সহযোগীতা ও দোয়া কামনা করেন।
তাজাখবর২৪.কম: ঢাকা রোববার, ২৫ অক্টোবর ২০২০, ৭ কার্তিক ১৪২৭, ৭ রবিউল আউয়াল ১৪৪২